অনলাইন ডেস্ক : প্রকাশ্যে এল বিশ্ব উষ্ণায়নের আরও এক জ্বলন্ত প্রমাণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে ৯ দিনের তীব্র তাপপ্রবাহে গলদঘর্ম অবস্থা হয়েছে অ্যান্টার্কটিকার উত্তরে। নাসা-র পাঠানো নতুন ছবিতে দেখা গিয়েছে, ওই সময় অ্যান্টার্কটিকার বরফের চাদর প্রায় ২০% গলে গিয়েছে।
ছবিতে দেখা গিয়েছে, দ্বীপপুঞ্জের যে জায়গাগুলি বরফের কারণে কোনও সময়েই দেখা যায় না, তা ৯ দিনের তাপপ্রবাহের কারণে উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছে। বরফ গলে বেরিয়ে এসেছে টলটলে জলের আস্তরণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে রেকর্ড উষ্ণতম দিনের সাক্ষী হয় অ্যান্টার্কটিকা। তাপমাত্রা পৌঁছে যায় ৬৪.৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটে। ওই দিন লস এঞ্জেলেসেও একই তাপমাত্রা ছিল।
এই গরমের প্রভাবও পড়েছে যথেষ্ট। নাসার আর্থ অবজারভেটরি জানিয়েছে, মাত্র এক সপ্তাহের কিছু বেশি সময়ের মধ্যেই ইগল আইল্যান্ডের চূড়ার চার ইঞ্চি বরফের আস্তরণ গলে যায়। ম্যাসাচুসেটসের নিকোলস কলেজের জিওলজিস্ট মৌরী পেলটো অবজারভেটরিকে জানিয়েছেন, ‘অ্যান্টার্কটিকায় এত তাড়াতাড়ি গলে যাওয়া পুকুর কখনও এর আগে দেখিনি। এ ভাবে বরফ গলে যাওয়ার দৃশ্য আলাস্কা ও গ্রিনল্যান্ডে দেখা গেলেও তা কখনও হয়নি আন্টার্কটিকায়।’
পরিবেশ বিজ্ঞানী জেভিয়ার ফেটউইসের মতে, এই গ্রীষ্মে সমুদ্রের জলস্তর বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে এই তাপপ্রবাহ। বিজ্ঞানীদের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে গরমের কারণেই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের শীতলতম স্থানে কখনও এমন ঘটনা ঘটতে দেখা যায়নি।
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2024 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.