

অনলাইন ডেস্ক : আন্তজার্তিক অঙ্গনে গেল কয়েকদিন ধরে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন উত্তর কোরিয় সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। গত সপ্তাহ থেকে তার অসুস্থতা নিয়ে তৈরি হয় জটিলতা। এরপর তিনি মারা গেছেন বলেও গুজব ছড়িয়ে পড়ে কয়েকটি গণমাধ্যমে। কিমের দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে জনমনে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়া একজন দেশত্যাগীর দাবি ক্ষেপনাস্ত্র পরীক্ষার সময় গুরুতর আহত হয়েছেন কিম জং উন।
গেল ১৫ এপ্রিলে দাদার জন্মদিনে ( রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন) উপস্থিত না হওয়ায় কিমকে নিয়ে তৈরি হয় নানা জল্পনা কল্পনা। এর আগের দিন ১৪ এপ্রিল মিসাইল টেস্টের সময় কিম গুরুতর আঘাত পেয়েছে বলছেন উত্তর কোরিয় ডিফেক্টর লি জিয়ং হ। আর এই অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনার জন্য বিশ্রামে আছেন কিম। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি পত্রিকা এ তথ্য জানায়। ধ্বংসাবশেষ বা আগুন থেকেই এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে বলছেন তিনি। ক্ষেপনাস্ত্র উৎক্ষেপণের যে ছবি তাতে কোন জায়গায় কিমকে দেখা যায়নি। এ থেকে ধারণা করা হচ্ছে আগুন বা ধ্বংসাবশেষ থেকে আহত হয়েছেন কিম।
তবে কিমের শারিরীক অসুস্থতার বিষয়ে উত্তর কোরিয় গণমাধ্যম থেকেও কোন তথ্য জানা যায়নি। এর আগে খবর প্রকাশিত হয় হার্টে অস্ত্রপ্রচারের কারণে বাড়িতে বিশ্রাম নিচ্ছেন কিম। কিন্তু তা সত্য নয়। এরই মধ্যে গেল রোববার দক্ষিণ কোরিয়া বলছে কিম জং উন জীবিত আছেন এবং শারিরীকভাবে সুস্থ আছেন।