অনলাইন ডেস্ক : সত্যিই বিষধর বিশ! ২০২০ সালে যে আরও কত ক্ষয়-ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে কে জানে! এবার জানা যাচ্ছে, ভারত মহাসাগরের নিচে বিশাল টেকটনিক প্লেট ভেঙে দুই টুকরো হয়েছে। আর তাই ভবিষ্যতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছে বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্সে জানিয়েছে, ভারত-অস্ট্রেলিয়ার মকরাঞ্চলের ওই প্লেট প্রত্যেক বছর ০.০৬ মিলিমিটার করে দূরে সরে যাচ্ছে। আট বছর আগে একবার ভারত মহাসাগরের নিচে ভূমিকম্প হয়েছিল। তারপর থেকেই ওই প্লেট-এর এমন পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন বিজ্ঞানীরা।
আপাতদৃষ্টিতে দেখলে এই দুটি প্লেট-এর দূরে সরে যাওয়ার গতি খুবই ধীর। এই গতিতে চলতে থাকলে এক মাইল দূর যেতে দুটি প্লেট-এর ১০ লাখ বছর সময় লাগার কথা। কিন্তু পুরো প্রক্রিয়াটাই ঘটছে পানির তলায়। ফলে ঠিক কী কী পরিবর্তন চলছে তা সব সময় নজরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দুটি প্লটের আলাদা হয়ে যাওয়ার গতি কম হলেও বিজ্ঞানীরা চিন্তায় রয়েছেন। কারণ এভাবে প্লেট সরে যাওয়াই ভূমিকম্পের কারণ হতে পারে। তবে অদূর ভবিষ্যতেই যে বড় সড় কোনও ভূমিকম্প হবে তা নিয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলছেন না বিজ্ঞানীরা।
গবেষক অরলি কৌদুরিয়ার-কার্ভুর যেমন জানিয়েছেন, অন্য গ্রহের বাউন্ডারির তুলনায় এটি গুরুত্বপূর্ণ আমাদের কাছে। সবটাই ঘটছে পানির নিচে। পানির এতো গভীরে সব পরিবর্তন ঘটছে। তাই সব সময় সব পরিবর্তন আমাদের নজরেও পড়ছে না। তবে দুটি প্লেট ভেঙে দুই টুকরো হয়েছে। আর সেগুলো ক্রমশ পরস্পরের থেকে সরছে। গতি অবশ্য অনেকটাই কম।
বিশ্ব উষ্ণায়ন থেকে শুরু করে দূষণ, একের পর এক কারণে এমনিতেই পৃথিবীর ভবিষ্যত নিয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পরিবেশবিদরা।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই দুই প্লটের সরে যাওয়ার ফলে ২০ হাজার বছর পর পৃথিবীতে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিতে পারে।
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2024 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.