ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: অ্যান্টার্কটিকা নিয়ে রহস্যের শেষ নেই। যতদূর চোখ যায় শুধু বরফ আর বরফ। এবার সেই বরফরাজ্যেই তুমুল হইচই পড়ে গেছে। বরফের মাঝে বিশাল এক ফাটল দেখা দিয়েছে অনেক আগেই। সেই ফাটল ক্রমশই এগিয়ে আসছে।
এখন ফাটলের দু'টি দিকের দুটি অংশের দূরত্ব প্রায় ২.৫ মাইল। ক্রমেই এগিয়ে আসছে ফাটল। যখন ফাটলের দু'দিকের অংশ একদম কাছাকাছি চলে আসবে, তখন সাঙ্ঘাতিক কাণ্ড ঘটে যাবে। নিউ ইয়র্ক শহরের দ্বিগুণ আয়তনের বরফের টুকরো ভেঙে গিয়ে সমুদ্রে ভেসে পড়বে।ওয়েডডেল সমুদ্রে ভাসমান বরফের টুকরো অ্যান্টার্কটিকার চারপাশে ঘুরপাক খেতে থাকবে। এর আগেও এমন বহু হিমশৈল তৈরি হয়েছে। তবে, আয়তনের দিক থেকে এই টুকরো অবশ্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়বে এই ভাসমান টুকরোয়। ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে অ্যান্টার্কটিকায় গবেষণা চলছে। যত বেশি বরফের টুকরো পানিতে ভাসবে, ততই গবেষণায় ব্যাঘাত ঘটবে। ১৯৫৬ সাল থেকে অ্যান্টার্কটিকায় হ্যালি গবেষণা কেন্দ্রে ইংরেজ গবেষকরা গবেষণা চালাচ্ছেন। ভূবিজ্ঞান, হিমবাহবিজ্ঞান এবং আবহাওয়া নিয়েই মূলত এই গবেষণা।
তবে বরফের টুকরো ভেঙে যাওয়ার কারণে বারবার নতুন করে তৈরি করতে হয়েছে হ্যালি গবেষণা কেন্দ্র। ২০১৬ সালে তৈরি হয় এমনই এক ফাটল। যার নাম দেওয়া হয়েছিল হ্যালোইন ক্র্যাক। যে ফাটলটি দেখা দেয় হ্যালি গবেষণা কেন্দ্রের প্রায় ১৭ কিলোমিটার উত্তরে। ক্রমশ ফাটলটি এগোতে থাকে পূর্ব দিকে। নাসার ভবিষ্যদ্বাণী, যখন এই হিমশৈল তৈরি হবে তখন গত ১০০ বছরে এটিই হবে বৃহত্তম হিমশৈল।
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2024 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.