অনলাইন ডেস্ক :
ভারতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। প্রতিদিন মৃত্যুর মিছিল দেখছে দেশটির রাজধানী দিল্লি। দিল্লির করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহতা যে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শ্মশানগুলোতে মৃতদেহ পোড়ানোর আর জায়গা হচ্ছে না। এমনকি জায়গা নেই কবরস্থানেও।
প্রায় প্রতিদিনই দিল্লিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়ে যাচ্ছে সাড়ে তিন শর গণ্ডি। আজ সোমবার এখন পর্যন্ত রাজধানীতে মৃতের সংখ্যা ৩৫০। গতকাল রবিবার ৩৫৭ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন ভাইরাসের প্রকোপে। আর তার আগের দিন মৃত্যুর সংখ্যাটা ছিল ৩৪৮। গত সপ্তাহে দিল্লিতে মৃত্যুর গড় হার ছিল ৩০৪। এভাবে দিনের পর দিন এত মানুষের মৃতদেহ সৎকার করতে কার্যত হিমশিম খাচ্ছে শ্মশান আর কবরস্থানের কর্মচারীরা।
জানা গেছে, দিল্লির সরাই কালে খান শ্মশানে দৈনিক ২২ জনের দেহ সৎকারের ব্যবস্থা আছে। আর আপাতত রোজই সেখানে ৬০ থেকে ৭০টি মৃতদেহ আসছে। বিপাকে পড়ে শ্মশানের আশপাশে আরো ১০০টি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। “প্ল্যাটফর্মগুলো বানাতেও অনেক চাপ লাগছে”, বলেছেন শ্মশানের এক কর্মচারী।
আজ রাতের মধ্যে খুব বেশি হলে ২০টি নতুন প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে। বাকি ৮০টি বানাতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে। শ্মশানের কর্মীদের ওপর সম্প্রতি কাজের চাপ এতটাই বেড়ে গেছে যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে মৃতের পরিবারের লোকজনকেও কাজে হাত লাগাতে হচ্ছে।
প্রায় একই ছবি দিল্লির বাকি ২৫টি শ্মশান আর কবরখানায়। স্তূপ করে রাখা হচ্ছে মৃতদেহ। সামাল দিতেই পারছেন না কর্মীরা। করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। শুধু দিল্লিই নয়, মৃতদেহ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে দেশটির অন্যান্য রাজ্যগুলোও।
সূত্র : দ্য ওয়াল।
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2024 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.