অনলাইন ডেস্ক :
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বেসামাল ভারত। বিশ্বের সব রেকর্ড ভেঙে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত ও হাজারও মানুষ মারা যাচ্ছে দেশটিতে। গত কয়েকদিনে টানা সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
করোনা ভয়াবহ এই পরিস্থিতিতে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করেও শ্মশানে ফুরোচ্ছে না লাশের সারি। উপায়ন্তর না দেখে জ্বালানো হচ্ছে গণচিতা। প্রতিদিন শত শত মানুষের মৃত্যুতে রাজধানী দিল্লি এখন এক আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হয়েছে।
রাজধানী দিল্লির অবস্থা এতটাই সঙ্গীন যে খোলা মাঠ, পার্ক-এমনকি গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গাতেও অস্থায়ী শ্মশান তৈরির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কারণ যেসব সরকারি শ্মশান দিল্লিতে রয়েছে, তারা আর চাপ নিতে পারছে না।
দিল্লির সারাই কালে খান শ্মশানের ভেতর খালি জায়গায় গত কদিনে নতুন ২৭টি দাহ করার বেদি তৈরি করা হয়েছে। শ্মশানটির লাগোয়া পার্কে আর ৮০টি বেদি তৈরি হয়েছে।
সরাই কালে খান শ্মশানের একজন কর্মী বলেন, শবদেহের চাপে তাদের ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত সমানে কাজ করতে হচ্ছে। পূর্ব দিল্লির গাজীপুর শ্মশানের পার্কিং লটে গত কদিনে বাড়তি ২০টি বেদি তৈরি করা হয়েছে।
ওই শ্মশানের একজন ব্যবস্থাপক বলেন, শবদেহের চাপ এত বেড়ে গেছে যে নতুন বেদি তৈরি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তার পরও শবদেহ নিয়ে আসার পর স্বজনদের তিন থেকে চার ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
এদিকে, সরকার কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা গোপন করছে বলেও বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। অনেক মৃত্যু সরকারি রেকর্ডে তোলা হচ্ছে না। সরকার চাইছে না জনমনে ভীতি তৈরি হোক এমনটি মনে করছেন অনেকেই।
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2024 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.