খুলনা প্রতিনিধি :
খুলনা পিটিআই প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন সেন্টারে ধর্ষণের শিকার তরুণীর মামলার ধারা সংশোধন করেছে পুলিশ। বুধবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে বিচারাধীন ওই মামলায় (নং-১৭) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ২০০০ এর ৯ (১) ধারা সংযুক্ত করা হয়। এ ধারার অপরাধে ধর্ষণকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড অথবা যাবজ্জীবন। খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ওই ধর্ষণ মামলায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৯ (৫) ধারা দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা খুলনার সমন্বয়কারী আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম বলেন, ৯ (৫) ধারা অপরাধ হচ্ছে পুলিশী হেফাজতে থাকা অবস্থায় ধর্ষণ হলেও ধর্ষক ওই অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য নয় অন্য কেউ, এখানে পুলিশের অপরাধ হচ্ছে তার দায়িত্বে অবহেলা। যার সর্বোচ্চ শাস্তি দশ বছরের কারাদন্ড। তবে ওই ধর্ষণ মামলার ধারা সংশোধন হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
জানা যায়, ১৩ মে রাতে খুলনার পিটিআইতে ভারতফেরত বাংলাদেশিদের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ওই তরুণীর কক্ষে ঢুকে তাকে ধর্ষণ করে নিরাপত্তা ডিউটিতে থাকা এএসআই মোকলেছুর রহমান। ১৫ মে রাতে আবারও তাকে ধর্ষণ করতে গেলে ওই তরুণী চিৎকার দেয়। বিষয়টি জানাজানি হলে প্রাথমিক তদন্তে অপরাধী প্রমাণিত হওয়ায় এএসআই মোকলেছুর রহমানকে বরখাস্ত করা হয়। পরে ১৭ মে খুলনা সদর থানায় ধর্ষণ মামলা হলে তাকে গ্রেফতার করা হয়
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2025 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.