মেহেরপুর প্রতিনিধি :
ভারতফেরত চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে আসা যাত্রীদের মধ্যে মেহেরপুরের দুটি প্রতিষ্ঠানে ৯৪ জনকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে মেহেরপুর যুব উন্নয়ন ভবনের ডরমেটরিতে ৪২ জন এবং কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ডরমেটরিতে রয়েছে ৫২ জন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে, ৪ দিনে মেহেরপুরে পাঠানো হয়েছে ৯৪ জনকে। তার মধ্যে গত ২৪ মে ১৮ জন, ২৫ মে ৩১ জন, ২৬ মে ৩৩ জন এবং ২৭ মে ১২ জনকে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার দুপুরে মেহেরপুরের দুটি প্রতিষ্ঠানে গিয়ে দেখা যায়, কোয়ারেন্টিন নিবাসীদের মাঝে খাবার দেওয়া হচ্ছে। ১৪ দিনের হিসেবে তিন বেলা খাবারের জন্য প্রতি নিবাসীর কাছে থেকে নেওয়া হচ্ছে ৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া মৌসুমী ফল আম ও লিচু দেওয়া হচ্ছে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে। মেহেরপুর শহরের রনি রেস্তোরা থেকে তাদের খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। তবে খাবারের মান ও প্রাতিষ্ঠানিক সেবা নিয়ে কারো কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
মেহেরপুর সিভিল সার্জন অফিসের মেডিক্যাল অফিসার ফয়সাল আহমেদ জানান, নিবাসীদের অধিকাংশই রোগী। যারা ভারত থেকে চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছেন। তাই স্বাস্থ্যগত দিকগুলো নিয়মিত খোঁজ রাখা হচ্ছে। তবে দেশে ঢোকার পরে তাদের এন্টিজেন টেস্ট করা হয়েছে। যারা নেগেটিভ তাদের কোয়ারেন্টিনে এবং যারা পজেটিভ তাদের হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।
মেহেরপুরের জেলা প্রশাসনের এনডিসি রাকিবুল ইসলাম জানান, সরকারি নির্দেশনায় কোয়ারেন্টিন নিবাসীদের নিজ খরচে খাবার দেওয়া হচ্ছে। আমরা খাবারের গুণগত মান যেন বজায় থাকে সেবাপ্যারে মনিটরিং করছি। আনুমানিক জনপ্রতি ১৪ দিনের জন্য ৫ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। এ ছাড়া অন্যান্য আনুসাঙ্গিক খরচ জেলা প্রশাসন থেকে করা হচ্ছে। ১৪ দিন শেষ হলে প্রত্যেকের করোনা টেস্ট করানো হবে। নেগেটিভ হলে তাদের কোয়ারেন্টিন থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
<p>পরিচিতি</p><p>প্রকাশক ও সম্পাদক - মোঃ সালমান শাহেদ</p><p>বার্তা সম্পাদক - সজীব কুমার নন্দী</p><p>যোগাযোগ</p><p>ঢাকা অফিস: ৯৫ আজিজ ম্যানশন, (৩য়) তলা, বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক, কাকলী বনানী ঢাকা-১২১৩ বাংলাদেশ। </p><p>১৩৪ এন.এস.রোড, কুষ্টিয়া - ৭০০০, বাংলাদেশ।</p><p>ফোন - +৮৮০-১৮৩১-৩৬৬০১২</p><p>ই-মেইল - info@desherpotrika.com</p><p>সতর্কতা</p><p>এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার ও কপি করা বেআইনি।</p><p>© কপিরাইট ২০১৮ । www.desherpotrika.com</p>
Copyright © 2024 দেশের পত্রিকা - দেশের পত্রিকা দেশের কথা বলে. All rights reserved.