ইংল্যান্ডকে বিদায় করে সেমিফাইনালে ফ্রান্স

অনলাইন ডেস্ক :

 

ইংল্যান্ডকে বিদায় করে সেমিতে ফ্রান্স। ২-১ গোলে ফরাসিরা হারিয়েছে ইংলিশদের। 

কেনের পেনাল্টি মিস, এগিয়ে ফ্রান্স

৮৪ মিনিটে কেনের পেনাল্টি মিস, এগিয়ে ফ্রান্স।

 

গ্রিজম্যানের গোলে এগিয়ে ফ্রান্স

৭৮ মিনিটে জিরুদের গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স।

 

পেনাল্টি থেকে কেনের গোলে ইংল্যান্ডের সমতা

ডি বক্সে চুয়োমেনি ফাউল করেন সাকাকে। সঙ্গে সঙ্গে রেফারি পেনাল্টির সংকেত দেন। কেনের গোলে ১-১ সমতা আনে ইংল্যান্ড।

 

এগিয়ে থেকে বিরতিতে ফরাসিরা

১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে ফ্রান্স। ১৭ মিনিটে একমাত্র গোলটি করেন চুয়োমেনি। এরপর বারবার চেষ্টা করেও গোলের দেখা পায়নি ইংলিশরা। বল দখলের লড়াই আর আক্রমণ দুটাতেই এগিয়ে আছে ইংল্যান্ড। তারা ৩টি অন টার্গেটসহ ৫টি শট নিয়েছে। অন্যদিকে ২টি অনটার্গেটসহ ৩টি শট নিয়েছে ফ্রান্স। যার মধ্যে ১টি গোল।

 

ইংলিশদের অবাক করে শুরুতেই ফ্রান্সের গোল

এগিয়ে গেলো ফ্রান্স। ১৭ মিনিটে ডি বক্সের বাইরে থেকে চুয়োমেনির দুর্দান্ত গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। বাঁ দিক থেকে বল পেয়ে এমবাপ্পে কাটব্যাক করেন ডেম্বেলেকে। ডেম্বেলে দেন ডানে থাকা গ্রিজম্যানকে। গ্রিজম্যান পাঠান বাঁ বার বরাবর চুয়োমেনিকে। বল পেয়েই চৌমেনি ২৫ গজ দূর থেকে অসাধারণ শটে নিচ দিয়ে বল জডিয়ে দেন জালে। কিছুই করার ছিল না ইংলিশদের।

 

ইংল্যান্ড

পিকফোর্ড, ওয়াকার, স্টোনস, ম্যাগুয়ার, শ, হেন্ডারসন, রিচ, বেলিংহাম, সাকা, কেন, ফোডেন।

 

ফ্রান্স

লরিস, কাউন্ডে, ভারানে, উপমেকানো, থিও হার্নান্দেজ, চুয়োমেনি, রাবিওট, ডেম্বেলে, গ্রিজম্যান, এমবাপ্পে,
জিরুদ।

দ্বিতীয়বার মুখোমুখি দুই দল

বিশ্বকাপে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে মাত্র দুবার। দুবারই শেষ হাসি হেসেছে ইংল্যান্ড। ১৯৬৬ ও ১৯৮২ সালের দুবারই দেখা হয়েছিল গ্রুপপর্বে। এবার প্রথম নকআউট পর্বে, কোয়ার্টার ফাইনালে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *