

অনলাইন ডেস্ক :
১. এলইডি বাল্ব ব্যবহার করুন : সাধারণ টিউব লাইটে ঘর বেশি গরম হয়। সম্ভব হলে কম আলোর এলইডি ব্যবহার করুন। এতে আপনার ঘর ঠাণ্ডা থাকবে। দিনের বেলা খুব প্রয়োজন না হলে অযথা আলো জ্বালিয়ে রাখবেন না।
৩. হালকা রঙের সুতির চাদর ব্যবহার করুন : হালকা রঙের পাতলা সুতির চাদর বিছানায় ব্যবহার করুন। এতে করে ঠাণ্ডা থাকবে বিছানা। ঠাণ্ডা থাকবে ঘর।
৪. লবণপানি দিয়ে ঘর মুছুন : ঘর মোছার সময় পানির মধ্যে বেশ খানিকটা লবণ মিশিয়ে দিতে পারেন। লবণ দিয়ে ঘর মুছলে ঘরের তাপমাত্রা অনেকটাই কমবে। তা ছাড়া এক বাটি বরফ নিয়ে তা টেবিল ফ্যানের সামনে রেখে দিতে পারেন, এতে করে ঘরে ঠাণ্ডা বাতাস ছড়িয়ে যাবে।
৭) গাছের ব্যবহার : ঘরে গাছ রাখলেও গরমের দিনে বেশ আরাম পাওয়া যায়। জানালার ধারে সাজিয়ে রাখতে পারেন গাছগুলো।
৮) ঠাণ্ডা পানি ও বরফের টুকরো : একটি বাটি বা গামলায় ঠাণ্ডা পানি বা বরফের টুকরো নিন। রেখে দিন টেবিল বা স্ট্যান্ড ফ্যানের একদম সামনে। ব্যস, তৈরি আপনার বিদ্যুৎহীন এসি। টেবিল ফ্যান না থাকলে সিলিং ফ্যানের নিচে রাখলেও চলবে। আগে বাড়ি শীতল রাখতে প্রতিটি ঘরে বড় বড় মাটির পাত্র ভরে পানি রাখা হতো। এটা সেই পদ্ধতিরই আধুনিক সংস্করণ।
৯) এগজস্ট ফ্যান : সিলিং ফ্যান ছাড়াও ঘরের দেয়ালে এগজস্ট ফ্যান রাখুন। সিলিং ফ্যান একই বাতাস বারবার ঘোরায়। আর দেয়ালের চারপাশের গরম বাতাস টেনে আনে। এগজস্ট ফ্যান ঘরের গরম বাতাস বের করে দেয়। ফলে ঘরের বাতাস ঠাণ্ডা থাকে।
১০) দরজা জানালা খোলা ও বন্ধ : মধ্য দুপুরের আগেই ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিন। সূর্য অস্ত যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে আবার খুলে দিন। দুপুরের গরম ঘরে ঢুকতে না পারলে কমপক্ষে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা নেমে যাবে। ঠাণ্ডা থাকবে আপনার ঘর। অথবা বাইরের তাপমাত্রা যখন বেশি থাকে তখন জানালা-দরজা বন্ধ রাখলে ঘর ঠাণ্ডা থাকবে। শুধু সিঁড়ির দরজার ওপরের ভেন্টিলেশন সাপোর্ট এবং বিপরীত প্রান্তের একটি জানালা খোলা রাখুন।