ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
তৃতীয় স্ত্রীর করা যৌতুক মামলায় গতকাল বুধবার বিকেলে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন ঝিনাইদহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান।
এক পর্যায়ে গত ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে উম্মে হাবীবা প্রান্তি নামের আরেক তরুণীকে ঘরে আনেন আসিফ। নিরুপায় হয়ে তৃতীয় স্ত্রী ফাতেমা খাতুন ঝিনাইদহের একটি আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
মামলার বাদী বলেন, আসিফ একজন নারীলোভী, প্রতারক ও যৌতুকলোভী। দ্বিতীয় স্ত্রী থাকা অবস্থায় আমাকে বিয়ে করেছিল। আমার পর আরো এক মেয়েকে বিয়ে করেছে। তার নেশা বিয়ে করা। এমনকি চতুর্থ বিয়ের পরও ফেসবুকে পরিচয় আরেক নারীর সঙ্গে সম্পর্ক করেছে। শুনছি জেল থেকে বেরিয়ে তাকেও বিয়ে করবে।
ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি অ্যাডভোকেট বজলুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ফাতেমা খাতুন নামের এক নারীর মামলায় আসিফকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিজ্ঞ আদালত।