দারোগা কইছে চাঁচি ,আমি কি আর মানুষ আছি !

নিউজ ডেস্ক : হটাৎ একদিন গ্রামে পুলিশ আসল চোর ধরতে তো গ্রামের বাজারে তেমন কেউ নেই দুই একজন ছিল তাও তারা পুলিশ দেখে পালিয়েছে ।এমন সময় একজন বৃদ্ধ মহিলা লাঠি ভর দিয়ে হেটে যাচ্ছে পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসা করলেন চাঁচি অমুকের বাড়ি কোনটা । তখন বৃদ্ধ মহিলা লাঠি ফেলে মাজায় কাপড় বেধে বলে আসেন আমার সাথে । তখন পুলিশের দারোগা আর এক পুলিশ কে বলে দারোগা কইছে চাঁচি আমি কি আর মানুষ আছি !

ঠিক তেমনই আওয়ামিলীগ ও বিএনপিতে থাকা সকল বড় বড় নেতাদের সাথে উঠা বসা করা এ সকল মানুষে অবস্থা চাঁচির মত!
ক্যাসিনো বাণিজ্য ও টেন্ডারবাজিতে সহায়তাকারী হিসেবে বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতা, সরকারি কর্মকর্তা ও পুলিশ কর্মকর্তার নাম একে একে বেরিয়ে আসছে। যুবলীগের ক্যাসিনোবাজ নেতা খালেদ মাহমুদের মুখ থেকে এমন অন্তত ৫০ জনের নাম শুনে রীতিমতো বিস্মিত হয়েছেন জিজ্ঞাসাবাদকারী পুলিশ কর্মকর্তারা। বিশেষ করে মতিঝিল ক্লাবপাড়ার ক্যাসিনোগুলো থেকে পুলিশ প্রকাশ্যে মাসোহারা নিয়ে যেত। গুলশান থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দায়ের করা দুই মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া জিজ্ঞাসাবাদে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

আবার গত কাল যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে বিপুল পরিমাণ মাদক অস্ত্র ও টাকাসহ আটক করেছে র‌্যাব। শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নিকেতনের অফিস থেকে ৬ দেহরক্ষীসহ তাকে আটক করা হয়। তবে শামীমের পিএসের দাবি এই সমস্ত অস্ত্র ও অর্থই বৈধ।
অভিযান পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অভিযান পরিচালনাকারী র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, সুনির্দিষ্ট প্রমাণ ও অভিযোগের ভিত্তিতেই এ অভিযান, তার বিচার আদালত করবে, র‌্যাব তার কাজ করেছে, এবার শামীমের নিজেকে নিদোষ প্রমাণের পালা।
শামীমের পিএস দিদারুল আলমের দাবি, শ্রমিকদের বেতন দেয়ার জন্যই অফিসে টাকা এনে রাখা হয়েছিলো, উদ্ধারকৃত সব অর্থ ও অস্ত্র বৈধ।
দেহরক্ষীদের মধ্যে প্রধান দেহরক্ষী শহীদুল মুরাদ কামাল ও জাহিদের পরিচয় পাওয়া গেছে। নিকেতন ৪ নম্বর রোডের ১১৪ নম্বর ভবনে জিকেবি কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড শামীমের বাণিজ্যিক কার্যালয়। জিকে শামীম যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদক।
একই সঙ্গে তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি।জানা গেছে, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে শামীম ছিলেন ঢাকা মহানগর যুবদলের সহ সম্পাদক এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের ঘনিষ্ঠ।

পঞ্চগড়ে চাঁদা না দেওয়ায় মসজিদের কাজ বন্ধ করিয়ে দিয়েছেন ছাত্রলীগ নেতা।

চাঁদা দাবির অভিযোগে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা যুবলীগের দুই নেতাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ । শুক্রবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানা এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো কুষ্টিয়া সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজু ও পৌর যুবলীগের সভাপতি আশরাফুজ্জামান সুজন।

প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতার বিতর্কিত কর্মকান্ড ও তাদের বিরুদ্ধে ওঠা নানান অভিযোগে ক্ষুব্ধ হয়ে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটি ভেঙে দেন কিছুদিন আগে ।

বর্তমানে মানুষ দেশের সকল বড় সংগঠন সরকারী , বেসরকারী অফিস আদালতের প্রধানের সাথে চলাফরা করলেই তাদের অবস্থা হয় চাঁচির মত !
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী শেখ হাসিনার কাছে সাধারন মানুষের প্রানের দাবি এ সকল মানুষের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনত ব্যবস্থা গ্রহন করে দেশের সাধারন মানুষকে এদের হাত থেকে রক্ষা করুন।
ভিডিও লিংক :

পুলিশের যোগসাজশেই ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা করতেন যুবলীগ নেতা খালেদ।

পুলিশের যোগসাজশেই ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা করতেন যুবলীগ নেতা খালেদ। টর্চার সেলে চালাতেন লোম হর্ষক নির্যাতন। কি মন্তব্য করবেন?

Posted by Peaceful tv on Friday, September 20, 2019

যুবলীগ নেতা জি কে শামীম গ্রেপ্তার, নিকেতনে চলছে অভিযান || DBC NEWS || Live Streaming

যুবলীগ নেতা জি কে শামীম গ্রেপ্তার, নিকেতনে চলছে অভিযান || DBC NEWS || Live Streaming

Posted by DBC NEWS on Friday, September 20, 2019

মসজিদের কাজ বন্ধ করলো ছাত্রলীগ নেতা

চাঁদা না পেয়ে মসজিদের কাজ বন্ধ করলো ছাত্রলীগ নেতা

Posted by DBC NEWS on Thursday, September 19, 2019

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *