অনলাইন ডেস্ক :
বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খালেদা জিয়া গুলশানে নিজের বাসা থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে এই সময় বিপুলসংখ্যক জনগণ তাকে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানাতে আসেন। দীর্ঘদিন অন্যায় আক্রোশের শিকার হওয়া দেশনেত্রীর প্রতি জনগণের অমূল্য এই ভালোবাসা প্রকাশের কারণে সেদিন রাস্তায় অনেক যানজট হয় এবং অনেকের জন্য বিভিন্ন অসুবিধার কারণ হয়।
মির্জা ফখরুল আরো বলেন, ‘কারাগারে থাকাকালীন উন্নত চিকিৎসার অভাবে তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের পরামর্শে বিএনপি এবং তার পরিবার থেকে বারবার আবেদন করা সত্ত্বেও তাকে বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি দেওয়া হয়নি।’
তিনি আরো বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্বাহী আদেশে বেগম খালেদা জিয়া কারাগার থেকে মুক্তি পান বটে; কিন্তু শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি না হওয়ায় তাকে বিদেশে আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৭ জানুয়ারি কাতার আমিরের পাঠানো বিশেষ বিমানে করে খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।