

ডিপি ডেস্ক :
নিশাত নাহিয়ান বলেন, ‘নাভারণের ফাতিমাতুজ্জোহরা কওমি মাদরাসাটির পাঁচতলা ভবনের নিচতলায় দুজন শিক্ষক থাকেন। একই ভবনের ওপরের চারটি তলায় ছাত্রীরা লেখাপড়া করে।
তিনি বলেন, ‘ছাত্রীদের শোবার ঘরে ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব করা হয়েছে কি না সেটি খতিয়ে দেখার জন্য শিক্ষক আবু তাহেরকে হেফাজতে নেওয়া হয়।
শিক্ষক আবু তাহের বলেন, ‘বেশ কয়েক দিন ধরে মাদরাসায় চুরির ঘটনা ঘটছে।