

অনলাইন ডেস্ক :
জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব কোনো এজেন্ডা নেই জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বনবী (সা.) যে ইনসাফভিত্তিক, বৈষম্যমুক্ত ও শান্তির সমাজ কায়েম করেছিলেন আমরা তেমনি একটি ইনসাফপূর্ণ ও মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাত্মক সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি।’
দ্বিন প্রতিষ্ঠায় সবাইকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে জামায়াত আমির আরো বলেন, ‘আল্লাহ বাব্বুল আলামিন আমাদের সবার ওপর দ্বিন প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালানোকে অত্যাবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। যুগে যুগে নবী-রাসুলগণ একই দায়িত্ব নিয়ে দুনিয়াতে প্রেরিত হয়েছিলেন। বিশ্বনবী (সা.) একই মিশনে নিয়ে দুনিয়াতে প্রেরিত হয়ে একটি সফল বিপ্লব সাধন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি এ কাজ সুসম্পন্ন করেছিলেন তার ওপর অবতীর্ণ অহীর বিধানের মাধ্যমে। কিন্তু তিনি শেষ নবী হওয়ায় দুনিয়াতে নতুন করে আর কোনো অহী আসবে না। কিন্তু বিশ্বনবী (সা.)-এর ওপর নাজিলকৃত কালামে হাকিমে মানবজীবনের সব সমস্যার সমাধান দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের প্রত্যেককেই বাস্তবজীবনে কুরআনের আদর্শের অনুসারি হয়ে দ্বিন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে বেগবান করতে হবে।
এ সময় আমিরে জামায়াতের সাথে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি লস্কর মোহাম্মদ তসলিম, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক প্রমুখ।