

ডিপি ডেস্ক :
বৃহস্পতিবার (১ মে) সন্ধ্যায় ৬ সদস্যের ওই দলটি যশোরে পৌছায়। দলের সদস্যদের মধ্যে একজন টিম লিডার ছাড়াও রয়েছেন একজন মেডিক্যাল অফিসার, দুইজন টেকনিশিয়ান ও একজন প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা। রাতে তারা জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের রেস্ট হাউজে অবস্থান করছিলেন।
যশোরের সিভিল সার্জন ডা. মাসুদ রানা জানান, ‘শিশুটি শ্বাসকষ্ট, জ্বর নিয়ে যশোর ২৫০ শয্যা জেনালের হাসপাতেলে ভর্তি ছিল।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাক্তার নাজমুস সাদিক রাসেল বলেন, ‘এটি এখনো সন্দেহের পর্যায়ে আছে। সে কারণে শিশুটির পরিচয় প্রকাশ করা হচ্ছে না।
তিনি আরো জানান, এই টিমের পক্ষ থেকে ওই শিশুর শরীর থেকে রক্ত ও নমুনা সংগ্রহ করা হবে। একইসাথে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা স্থানীয় পোল্ট্রি ফার্ম ও পারিপার্শ্বিক বিষয়গুলো পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ করবেন।
প্রসঙ্গত, গত ১২ মার্চ যশোর সরকারি মুরগি প্রজনন ও উন্নয়ন খামারে এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু শনাক্ত হয়। যা ঢাকার ল্যাবে নমুনা পরীক্ষায় রিপোর্ট পজেটিভ হলে ১৩ মার্চ খামারের ৬টি শেডের দুই সহাস্রাধিক মুরগি মেরে পুঁতে ফেলা হয়।