

অনলাইন ডেস্ক :
অধিদপ্তর বলছে, আগামী কিছুদিন মূলত রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি বেশি থাকতে পারে।
তবে দেশের সব অঞ্চল থেকে তাপপ্রবাহ পুরোপুরি চলে যাওয়ার সম্ভাবনা কম বলে জানান এই আবহাওয়াবিদ। তিনি বলেন, ‘এখন গ্রীষ্মকাল। ফলে বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কমবে, না হলে স্বাভাবিকভাবেই তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। তা ছাড়া আগামী কিছুদিন দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টি তুলনামূলক বেশি থাকতে পারে।
দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ৫১টি পর্যবেক্ষণাগারের মধ্যে ২৩টিতে বৃহস্পতিবার বৃষ্টির রেকর্ড পাওয়া গেছে। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে। এছাড়া সিলেটে ৫০ মিলিমিটার, ফরিদপুরে ৪৬ মিলিমিটার ও রংপুরে ৪৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। ঢাকায় এসময় ৬ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।
বৃহস্পতিবার নোয়াখালী, ফেনী, পটুয়াখালী, কক্সবাজার, লক্ষ্মীপুর ও বান্দরবান জেলাসহ খুলনা বিভাগের (১০ জেলা) ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ (৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি) বয়ে গেছে। আগামীকাল এই তাপপ্রবাহ কিছু কিছু অঞ্চল থেকে প্রশমিত হতে পারে। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সাতক্ষীরা ও যশোর, ৩৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এসময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩২.৩ ডিগ্রি।
এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি (২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার) থেকে ভারি (৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার) বর্ষণ হতে পারে।













