

অনলাইন ডেস্ক :
এ ব্যাপারে নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘দেশের চলমান পরিস্থিতি, স্যারেরতো পদত্যাগের একটা খবর আমরা আজকে সকাল থেকে শুনছি। তো ওই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে স্যারের সাথে দেখা করতে গেছিলাম
তিনি বলেন, ‘স্যার বলছেন আমি যদি কাজ করতে না পারি… যে জায়গা থেকে তোমরা আমাকে আনছিলা একটা গণ-অভ্যুত্থানের পর। দেশের পরিবর্তন, সংস্কার…..। কিন্তু যেই পরিস্থিতি যেভাবে আন্দোলন বা যেভাবে আমাকে জিম্মি করা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে নাহিদ বলেছেন, ‘আমাদের গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও দেশের ভবিষ্যৎ সবকিছু মিলিয়ে উনি যাতে শক্ত থাকেন।
এই আলোচনার পরে প্রধান উপদেষ্টা নাহিদকে জানিয়েছেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’ তিনি।
প্রসঙ্গত, আজই অন্তর্বর্তী সরকারের দুইজন উপদেষ্টা এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদত্যাগ বা অব্যাহতি চেয়েছে বিএনপি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়ানোর চলমান আন্দোলন থেকে আজ দুই উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ দাবি করা হয়েছে।
পরে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে বিএনপি এই দুই উপদেষ্টাসহ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানেরও অব্যাহতি দাবি করেছে।
এদিকে, বিএনপির এই দাবির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের তিনজন উপদেষ্টাকে বিএনপির মুখপাত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে পদত্যাগে বাধ্য করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এনসিপির এক শীর্ষ নেতা, তবে তা ‘সংস্কার সুপারিশ বাস্তবায়ন না হলে।
এই তিনজন হলেন— আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।
এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে পূর্বের যে কোনো বিভাজনমূলক বক্তব্য ও শব্দচয়নের কারণে দুঃখপ্রকাশ করেছেন।
















