মোটরসাইকেল চালকই কি সড়ক দুর্ঘটনার জন্য দায়ী!

নিজস্ব প্রতিবেদক :

 

বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত গতি ও বেপরোয়া মনোভাব, চালকদের অমনোযোগ বা অদক্ষতা, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন ও সড়ক, এবং ট্র্যাফিক আইন না মানা। এছাড়া, প্রতিকূল আবহাওয়া, রাস্তার দুরবস্থা, এবং চালকের ক্লান্তি বা নেশাগ্রস্ত অবস্থাও দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে।

বেপরোয়া মনোভাব ও অতিরিক্ত গতি:

অনেক চালক বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালান, যা দুর্ঘটনার প্রধান কারণ।

অমনোযোগ ও ক্লান্তি:
driving-এর সময় মনোযোগের অভাব, ক্লান্তি বা নেশাগ্রস্ত হয়ে গাড়ি চালানো দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায়।

অদক্ষতা ও প্রশিক্ষণ অভাব:
পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা না থাকা চালকদের দ্বারা দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বাড়ে।

আইন না মানা:
ট্র্যাফিক আইন না জানা বা অমান্য করা, যেমন লেন পরিবর্তন বা সিগন্যাল না মানা, দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে।

যানবাহন ও রাস্তার সমস্যা ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন:

ত্রুটিপূর্ণ ও নিম্নমানের যানবাহন দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ।

সড়কের অবস্থা:
অপ্রস্তুত বাঁক, রাস্তার বেহাল দশা এবং ত্রুটিপূর্ণ সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায়।

আবহাওয়া:
প্রতিকূল আবহাওয়া, যেমন বৃষ্টি বা কুয়াশা, চালকের দৃষ্টিসীমা কমিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।

যাত্রীদের আচরণ:
যাত্রীদের অসচেতনতা এবং তাড়াহুড়ো করাও অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণ হয়।

মোবাইল ফোন ব্যবহার:
যানবাহন চালানোর সময় মোবাইল ফোনে কথা বলা।

 

এই সকল ধরনের সমস্যা শুধুমাত্র বাংলাদেশে অবৈধ যানবাহন যেমন ব্যাটারি চালিত রিক্সা-ভ্যান, ইজিবাইক, সিএনজি, নসিমন করিমন আলম সাধু, লাটা-হাম্বা ইত্যাদি গাড়িচালকদের রয়েছে। তাদের জন্য হর হামেশা ঘটে বিভিন্ন ধরনের সড়ক দুর্ঘটনা কিন্তু দিন শেষে প্রশাসন যাহির করেন যে শুধুমাত্র মোটরসাইকেলের কারণেই, সকল দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। তিন চাকার যানবাহনগুলোর চালক থাকেন একটা চাকার উপরে বসে তারা মনে করেন তাদের যানবাহনের গঠন ওই এক চাকার মতই সংকুচিত, মহাসড়কের যেখানে সেখানে হর হামেশা ঘুরিয়ে ফেলেন, ভাঙা দেখলে কাটান, অবৈধ আলো ব্যবহার করেন যা বিপরীত দিক থেকে আসা যানবাহনের বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

 

রাতের অন্ধকারে একটা ভ্যানে অথবা রিক্সায়:টিন, বাঁশ বাড়ির আসবাবপত্র, বিভিন্ন কিছু বহন করে। অবৈধ যানবাহন গুলোতে যে লাইট ব্যবহার করে তাতে তাদের গঠন বোঝার উপায় নেই।

 

**জরীপের রিপোর্ট অনুসারে ২০২৫**
রিক্সা-ভ্যান, সি,এন,জি, নসিমন অবৈধ যানবাহনের কারণে 66% দুর্ঘটনা ঘটে থাকে।বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার থেকে ও শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান হলেন অবৈধ যানবাহনের চালকেরা।
অবৈধ যানবাহনের চালকেরা অধিকাংশই মাদকসেবী।সাত লক্ষ অবৈধ যানবাহন শুধুমাত্র বাস-ট্রাক, সিএনজি লেগুনা, পিকআপ ও মালিকানা প্রাইভেট পরিবহন।

 

**২০২৫ এ ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় অধ্য কোটি ৫০ লক্ষ অবৈধ যানবাহন রয়েছে সারা বাংলাদেশে**

যেখানে প্রশাসন পুরোই নিরব ভূমিকায় রয়েছেন, মানবতা, ভালোবাসা, সহানুভূতি, আবেগ, ধর্মীয় নিষ্ঠাচার, সামাজিক শিষ্টাচার, সবকিছু শুধু অবৈধ যানবাহনের ক্ষেত্রে প্রশাসনের চোখে পড়ে!

 

যেহেতু এটি একটি জরিপমূলক প্রতিবেদন সেহেতু বাংলাদেশের সমস্ত প্রশাসনিক দপ্তর এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্রুত হস্তক্ষেপ দেখতে চাই বাংলাদেশের সমস্ত পর্যায়ের মানুষজন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *