অনলাইন ডেস্ক :
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সৈয়দ আরিফ হাসান রনি, মো. সুমন ইসলাম হৃদয়, রাসেল আহমেদ, হাবিব ও খন্দকার মো. ফারুক। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের লোনের নকল অনুমোদনপত্র, নকল সিল, ঋণের নকল চুক্তিপত্রসহ প্রতারণায় ব্যবহৃত সারঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ইলমান খান নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সংক্রান্ত তথ্য দেখে গ্রেপ্তারকৃত আরিফের সাথে যোগাযোগ করেন। একপর্যায়ে আরিফ শিল্পঋণ, এসএমই, পার্সোনাল লোন, হোম লোনসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ প্রক্রিয়া করার কথা ইলমানকে জানান। ভিকটিম তার কথা বিশ্বাস করে দুটি লোনের জন্য আরিফের সাথে লিখিত চুক্তি করেন এবং অফিস খরচ, ঋণের প্রাক-অনুমোদন অডিট বাবদ বিভিন্ন সময়ে ২১ লাখ পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করেন।
মামলাটি ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগে হস্তান্তর হলে ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম তদন্ত শুরু করে।