অনলাইন ডেস্ক :
অনুষ্ঠানে সাকো ওয়াচ কম্পানির চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান বলেন, ‘এই কম্পানির ঘড়ি খুবই আধুনিক এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে।
আমাদের এই কম্পানি চালু করা হয় ১৯১৪ সালে, ব্রিটিশ ভারত সরকারের সময়।১৯৪৭ আমার বাবা ঢাকা চলে আসেন।
সাকো ওয়াচ কম্পানির জেনারেল ম্যানেজার মো. লুত্ফুর রহমান ঘড়ি সম্পর্কে বলেন, এটা হাই ব্র্যান্ডের ঘড়ি। কোনোটিই ৩ লাখ টাকার নিচে নয়। ৫ লাখ টাকার মধ্যে। এখন পর্যন্ত ২০টি মডেলের ঘড়ি এসেছে। যা সবগুলোই সুইজারল্যান্ড থেকে তৈরি করে নিয়ে আসা হয়।
বনানী, বায়তুল মোকাররম, বসুন্ধরা সিটি ও যমুনা ফিউচার পার্কে মোট ৬টি শোরুম আছে। তবে বেল অ্যান্ড রোজ শুধু যমুনা ফিউচার পার্কে বিক্রি হবে। বিদেশ থেকে আমরা আমদানি করে নিয়ে এসে দেশে বিক্রি করছি। বেল অ্যান্ড রোজ ব্র্যান্ডের ঘড়ি একমাত্র আমরাই বাংলাদেশে নিয়ে এলাম।
এটা সুইস ব্র্যান্ডের ঘড়ি। এদের ইউনিক ডিজাইন, ক্র্যাফটিম্যানশীপ, যে ভিন্নতা তা অন্য কোনো কম্পানির ঘড়িতে নেই। এই কম্পানি ১৯৯৪ সালে ঘড়ি প্রস্তুত শুরু করলেও বিশ্বে খুব দ্রুত প্রসার লাভ করছে। কারণ তরুণরা এই ঘড়ি বেশি পছন্দ করছে, ডিজাইনটা খুবই আকর্ষণীয়। দুই বছরের ওয়ারেন্টি রয়েছে। তবে আগামী জুন মাস থেকে যারা ঘড়ি কিনবে এবং অনলাইনে যদি তথ্য দেয় তাহলে আরো এক বছর বেশি ওয়ারেন্টি পাবেন। তবে যেগুলো লিমিটেড এডিশন সেগুলো ৫ বছরের ওয়ারেন্টি। যেমন বেল অ্যান্ড রোজ একটি ডিজাইনের ঘড়ি মাত্র ৯৯টি প্রস্তুত করেছে। সারা বিশ্বে মাত্র ৯৯ জন মানুষের কাছে ওই ঘড়ি থাকবে। আমাদের শো-রুমে তার মধ্যে একটি ঘড়ি এসেছে। নিশ্চয়ই কোনো একজন গ্রাহক সেই ঘড়িটি কিনতে পারবেন। কিছু ডিজাইনের ঘড়িতে সোনা ও হীরা দেওয়া আছে।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বেল অ্যান্ড রোজ কম্পানির সিনিয়র সেলস ম্যানেজার রোমেইন ডেসমারেক্ট, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, সাকো ওয়াচ কম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইকরাম রহমান প্রমুখ।