অনলাইন ডেস্ক :
কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থান যেমন―হাসপাতাল, চিকিৎসাকেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। কমিটি মনে করে, কভিড-১৯ ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে এটা সহায়ক হবে।
বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিংয়ের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয় সভায়। বলা হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের টিকার চতুর্থ ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
সভায় সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার আগে কভিড পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে আলোচনা করা হয়। কমিটি শুধু করোনার লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলে পরীক্ষার পরামর্শ দেয়।