অনলাইন ডেস্ক :
ড্যাল-ই ও মিডজার্নির মতো ছবি সৃষ্টির পরিষেবার কল্যাণে ২০২২ সালের শেষের দিকেই এআইকে ঘিরে উত্তেজনা শুরু হয়েছিল।
২০২৩ সালে আরেকটি ‘গেম চেঞ্জার’ এসেছে। কৃত্রিম অডিও, কণ্ঠের নকল ও সৃজনশীল ভাবনার ফসল হিসেবে কিছু মজাদার ভিডিও আমাদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে। তা ছাড়া স্পটিফাইয়ের ‘ভয়েস ক্লোনিংয়ের’ মতো টুল পডকাস্টারদের ক্ষমতা বাড়াতে চায়। বিভিন্ন ভাষায় তাঁদের কণ্ঠ নকল করে পডকাস্টাররা এমন মানুষের নাগাল পাচ্ছেন, যাঁদের কাছে অন্যভাবে পৌঁছনো সম্ভব হতো না।
কিন্তু কণ্ঠ ক্লোন করার প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিপফেকও সৃষ্টি করা হয়েছে। যেমন ড্রেক ও দ্য উইকেন্ড নামের গায়কদের কণ্ঠ নকল করে ‘হার্ট অন মাই স্লিভস’ নামের গান সৃষ্টি করা হয়েছে। তাঁদের রেকর্ড কম্পানি ‘ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপ’ সে বিষয়ে মোটেই খুশি হয়নি। কপিরাইট লঙ্ঘনের দায়ে মামলার জেরে শেষ পর্যন্ত সেই ট্র্যাক সরিয়ে নিতে হয়েছে।
এ ছাড়া রাজনৈতিক নেতাদের ভুয়া এআই অডিও ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালানো হচ্ছে।